জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর যখন অনেকে আমাকে স্মাগলারদের এমপি বলতো, তখন আমি খালেদা জিয়াকে অনুরোধ করে এই টেকনাফে বন্দর ও করিডোর প্রতিষ্ঠা করি। এখন সব কিছু বন্ধ হয়ে আছে। অথচ এই বন্দর থেকেই সরকার প্রতিবছর প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে।
যারা মিথ্যা ছড়ায়, তারা হয়তো বোঝে না আল্লাহ মিথ্যাবাদীদের পছন্দ করেন না। আমি এসব অপবাদ ও বিচার আল্লাহর হাতে ছেড়ে দিলাম।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করে তিনি বলেন, আমি চাই এই অঞ্চলের নারীরা সুশিক্ষিত হয়ে কর্মক্ষম হোক। প্রতিটি গ্রাম ও মহল্লায় ক্লাব গড়ে নারীদের দক্ষতা বাড়ানো হবে। তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করব ইনশাআল্লাহ।
সাবেক হুইপ অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি না থাকার সুযোগে প্রদীপ কুমার দাশের মতো সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা টেকনাফে গুলি করে মানুষ হত্যা করেছে। যদি কেউ দোষ করে, তবে তাকে আদালতে নেওয়া উচিত গুলি করে মারা নয়। বিএনপি ক্ষমতায় এলে এইসব ঘটনার বিচার হবে।
বক্তব্যের এক পর্যায়ে তিনি বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ করব মা, বোন, খালা, যুবক, মুরুব্বিরা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন। ধানের শীষে ভোট দিলে সবাই নিরাপদ থাকতে পারবেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন টেকনাফ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট হাসান সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, জেলা বিএনপির সদস্য রাশেদুল করিম মারকিন, যুবদল সভাপতি মোহাম্মদ কায়ুম, পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দু রাজ্জাক প্রমুখ।
উঠান বৈঠকে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শত শত নেতাকর্মী এবং স্থানীয় সাধারণ জনগণ উপস্থিত ছিলেন।